:: Rare Celestial Sight: How to See the Zodiacal Light ::
কি জন্য হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এবং বিখ্যাত ব্যান্ড Queen এর গিটারিস্ট Brian May এর নাম একটি জায়গায় এসে উচ্চারিত হতে পারে? সেই উত্তর যদি খুঁজতে চান তাহলে আগামী দুই
সপ্তাহ জুড়ে শেষ রাতের দিকে পূবাকাশে যে আলো দেখা যাবে তার দিকে আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে। সেই আলোর নাম জ্যোতির্বিদ্যায় বলা হয় the zodiacal light।কি জন্য হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এবং বিখ্যাত ব্যান্ড Queen এর গিটারিস্ট Brian May এর নাম একটি জায়গায় এসে উচ্চারিত হতে পারে? সেই উত্তর যদি খুঁজতে চান তাহলে আগামী দুই
অনুজ্জ্বল প্রায় ত্রিকোণাকৃতির এই আলোটি
দেখা যায় উত্তর গোলার্ধে বসন্তের সময় সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং শরতকালে সূর্যাস্তের পরে। সূর্যের আলো মহাজাগতিক ধূলার মধ্যে প্রতিফলিত হয়ে এই আলো দেখা যায়।
একে zodiacal cloud ও বলা হয় এখানে যেসব ধূলিকণা রয়েছে তাদের ব্যাস মাত্র ১০ থেকে ৩০০ মাইক্রোমিটার ।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তাঁর ইসলাম প্রসারকালে পাঁচ নামাজের সময় নির্ধারনের জন্য এই আলোর প্রতি সবিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সূর্য উঠার অনেক আগে যখন এই আলো দেখা যায় আরবিতে তাকে বলা হয় Al-fajr Al-kaadhib বা মেকি ঊষা , ইংরেজিতে এই সময়কে বলা হয় false dawn। এই আলো সত্যিকার ঊষা এবং মেকি ঊষার মধ্যে পার্থক্য করে সেই সময়ে ফযরের নামাজের সময় নির্ধারণ হত। সূর্য উঠার অনেক আগে পূর্ব আকাশে এই আলোকে হাল্কা বৃত্তচাপের মত দেখায়। সূর্য ডোবার পরে এই আলোকে অনেকক্ষণ ধরে দেখা যায়। এই আলোর ভিত্তি করে নির্ধারিত হত মাগরিবের নামাজ।
ইসলামী জ্যোতির্বিদ্যার স্বর্ণযুগে এই আলো বিশেষ মাত্রা পেয়েছিল।
২০০৭ সালের আগস্টে Queen ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট Brian May এই আলো নিয়ে গবেষণা করে অর্জন করেছিলেন ডক্টরেট ডিগ্রী। তাঁর গবেষণার বিষয় বস্তু ছিল Radial Velocities in the Zodiacal Dust Cloud। তিনি এই গবেষণা পত্রে উল্লেখ করেছিলেন এই আলো আবার ফিরে আসবে একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে। যা কয়দিন পরে আবার মানুষের দৃষ্টি গোচর হবে।
দক্ষিণ গোলার্ধে এই আলো দেখা যায় সূর্যাস্তের পূর্বে ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে। গোধুলির সময় সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে।
Image Credit : Starry Night Software
একে zodiacal cloud ও বলা হয় এখানে যেসব ধূলিকণা রয়েছে তাদের ব্যাস মাত্র ১০ থেকে ৩০০ মাইক্রোমিটার ।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তাঁর ইসলাম প্রসারকালে পাঁচ নামাজের সময় নির্ধারনের জন্য এই আলোর প্রতি সবিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। সূর্য উঠার অনেক আগে যখন এই আলো দেখা যায় আরবিতে তাকে বলা হয় Al-fajr Al-kaadhib বা মেকি ঊষা , ইংরেজিতে এই সময়কে বলা হয় false dawn। এই আলো সত্যিকার ঊষা এবং মেকি ঊষার মধ্যে পার্থক্য করে সেই সময়ে ফযরের নামাজের সময় নির্ধারণ হত। সূর্য উঠার অনেক আগে পূর্ব আকাশে এই আলোকে হাল্কা বৃত্তচাপের মত দেখায়। সূর্য ডোবার পরে এই আলোকে অনেকক্ষণ ধরে দেখা যায়। এই আলোর ভিত্তি করে নির্ধারিত হত মাগরিবের নামাজ।
ইসলামী জ্যোতির্বিদ্যার স্বর্ণযুগে এই আলো বিশেষ মাত্রা পেয়েছিল।
২০০৭ সালের আগস্টে Queen ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট Brian May এই আলো নিয়ে গবেষণা করে অর্জন করেছিলেন ডক্টরেট ডিগ্রী। তাঁর গবেষণার বিষয় বস্তু ছিল Radial Velocities in the Zodiacal Dust Cloud। তিনি এই গবেষণা পত্রে উল্লেখ করেছিলেন এই আলো আবার ফিরে আসবে একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে। যা কয়দিন পরে আবার মানুষের দৃষ্টি গোচর হবে।
দক্ষিণ গোলার্ধে এই আলো দেখা যায় সূর্যাস্তের পূর্বে ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে। গোধুলির সময় সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে।
Image Credit : Starry Night Software
সংগ্রহ ঃ সুস্মিতা সুমি ।
------------------------------------------------------------------------
>>>>>>উরন্ত সাপের রহস্য
>>>>>>>>>>>সারিকা, নওশীন, হিল্লোল নিষিদ্ধ
>>>>>>>>>>>বিয়ে করলেই কোটিপতি
ডিজেল গাছ, যে গাছের রস দিয়ে সরাসরি গাড়ি চালানো যায়
>>>>>>>>>>>সারিকা, নওশীন, হিল্লোল নিষিদ্ধ
>>>>>>>>>>>বিয়ে করলেই কোটিপতি
ডিজেল গাছ, যে গাছের রস দিয়ে সরাসরি গাড়ি চালানো যায়
No comments:
Post a Comment