পৃথিবীতে কী পরিমাণ
আছে মহামূল্যবান
হীরা? সন্ধানে
নামলে খুঁজতে
খুঁজতেই হাঁপ
ধরে যাবে। কিন্তু
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দাবি যা
করছেন, তা
রীতিমতো ভিরমি
খাওয়ার মতো। তাঁরা
মহাকাশে এমন
এক নতুন
গ্রহের সন্ধান
পাওয়ার দাবি
করছেন, যেখানে
হীরা আছে
পৃথিবীর ওজনের
প্রায় তিনগুণ। গ্রহটি আয়তনে পৃথিবীর প্রায় দ্বিগুণ।
যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের যৌথ অনুসন্ধানে এ গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারস সাময়িকীর সর্বশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত নিবন্ধে জানা যায়। এতে গ্রহটির নাম উল্লেখ করা হয় ‘৫৫ কেনক্রি-ই’। গতকাল বৃহস্পতিবার রয়টার্সে প্রকাশিত খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক নিকু মধুসূদন ও ফ্রান্সের তুলুজ শহরের ‘ইনস্টিটিউট দি রিসার্চ এন অ্যাস্ট্রোফিজিক এট প্ল্যানেটোলজি’র গবেষক অলিভিয়ের মসি যৌথভাবে গ্রহটি আবিষ্কার করেন।
গবেষকদের মতে, ৫৫ কেনক্রি-ই নামের পাথুরে ওই গ্রহের একটি বড় অংশ হীরা দিয়ে তৈরি। কনস্টেলেশন অব ক্যানসার বলে পরিচিত নক্ষত্রপুঞ্জে সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে গ্রহটি আবর্তিত হচ্ছে। এটি এত দ্রুত আবর্তিত হয় যে সেখানে মাত্র ১৮ ঘণ্টায় এক বছর পূর্ণ হয়।
নিকু মধুসূদনের দাবি, পানি ও পাথুরে শিলার পরিবর্তে ৫৫ কেনক্রি-ইর ভূ-পৃষ্ঠ পুরোটাই কার্বন আর হীরক খণ্ড দিয়ে ঢাকা। ফ্রান্সের গবেষক অলিভিয়ের মসির তথ্যমতে, গ্রহটির মোট ওজনের এক-তৃতীয়াংশই হীরার তৈরি, যা তিনটি পৃথিবীর ওজনের সমান।
গ্রহটির ব্যাস পৃথিবীর দ্বিগুণ। মোট ওজন পৃথিবীর প্রায় আটগুণ। এর ঘনত্ব অনেকটা পৃথিবীর সমান। গ্রহটিতে অবিশ্বাস্য রকমের উষ্ণতা রয়েছে। এর ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা এক হাজার ৬৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (তিন হাজার ৯০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট)।
বিজ্ঞানীদের ভাষ্য, এমন হীরার গ্রহের সন্ধান এর আগেও পাওয়া যায়। তবে এই প্রথম হীরার তৈরি একটি গ্রহের সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে আবর্তন করতে দেখা গেল। আর এ বিষয়ে এমন বিশদ তথ্য পাওয়া গেল।
প্রায় তিনগুণ। গ্রহটি আয়তনে পৃথিবীর প্রায় দ্বিগুণ।
যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের যৌথ অনুসন্ধানে এ গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারস সাময়িকীর সর্বশেষ সংখ্যায় প্রকাশিত নিবন্ধে জানা যায়। এতে গ্রহটির নাম উল্লেখ করা হয় ‘৫৫ কেনক্রি-ই’। গতকাল বৃহস্পতিবার রয়টার্সে প্রকাশিত খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক নিকু মধুসূদন ও ফ্রান্সের তুলুজ শহরের ‘ইনস্টিটিউট দি রিসার্চ এন অ্যাস্ট্রোফিজিক এট প্ল্যানেটোলজি’র গবেষক অলিভিয়ের মসি যৌথভাবে গ্রহটি আবিষ্কার করেন।
গবেষকদের মতে, ৫৫ কেনক্রি-ই নামের পাথুরে ওই গ্রহের একটি বড় অংশ হীরা দিয়ে তৈরি। কনস্টেলেশন অব ক্যানসার বলে পরিচিত নক্ষত্রপুঞ্জে সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে গ্রহটি আবর্তিত হচ্ছে। এটি এত দ্রুত আবর্তিত হয় যে সেখানে মাত্র ১৮ ঘণ্টায় এক বছর পূর্ণ হয়।
নিকু মধুসূদনের দাবি, পানি ও পাথুরে শিলার পরিবর্তে ৫৫ কেনক্রি-ইর ভূ-পৃষ্ঠ পুরোটাই কার্বন আর হীরক খণ্ড দিয়ে ঢাকা। ফ্রান্সের গবেষক অলিভিয়ের মসির তথ্যমতে, গ্রহটির মোট ওজনের এক-তৃতীয়াংশই হীরার তৈরি, যা তিনটি পৃথিবীর ওজনের সমান।
গ্রহটির ব্যাস পৃথিবীর দ্বিগুণ। মোট ওজন পৃথিবীর প্রায় আটগুণ। এর ঘনত্ব অনেকটা পৃথিবীর সমান। গ্রহটিতে অবিশ্বাস্য রকমের উষ্ণতা রয়েছে। এর ভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা এক হাজার ৬৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (তিন হাজার ৯০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট)।
বিজ্ঞানীদের ভাষ্য, এমন হীরার গ্রহের সন্ধান এর আগেও পাওয়া যায়। তবে এই প্রথম হীরার তৈরি একটি গ্রহের সূর্যের মতো একটি নক্ষত্রকে আবর্তন করতে দেখা গেল। আর এ বিষয়ে এমন বিশদ তথ্য পাওয়া গেল।
সুত্রঃ প্রথম আলো ।
No comments:
Post a Comment