দেশে প্রথমবারের মতো বিমান বিধ্বংসী
যুদ্ধ জাহাজ তৈরি করেছে
খুলনা শিপইয়ার্ড ।
চীনের কারিগরি সহায়তায় জাহাজটি নির্মিত হয়েছে। আগামী ৮ অক্টোবর বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। খুলনা শিপইয়ার্ডের জেনারেল ম্যানেজার বলেন, ’২০১১ সালের ৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় এই পেট্রোল ক্রাফট যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। চুক্তি অনুযায়ী, ২০১৩ সালের
ডিসেম্বরের
মধ্যে নৌবাহিনীকে এ ধরনের ৫টি
যুদ্ধ জাহাজ সরবরাহ করা
হবে।’চীনের কারিগরি সহায়তায় জাহাজটি নির্মিত হয়েছে। আগামী ৮ অক্টোবর বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। খুলনা শিপইয়ার্ডের জেনারেল ম্যানেজার বলেন, ’২০১১ সালের ৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় এই পেট্রোল ক্রাফট যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। চুক্তি অনুযায়ী, ২০১৩ সালের
জানা গেছে, ২৮৮ কোটি টাকা ব্যয়ে পাঁচটি যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের জন্য ২০১০ সালের মে মাসে নৌবাহিনীর সঙ্গে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি মোতাবেক ৩০ থেকে ৪২
মাসের
মধ্যে
এগুলো
হস্তান্তর করার
কথা
রয়েছে। এর
অংশ
হিসেবে
প্রথম
জাহাজটির নির্মাণকাজ ইতোমধ্যে শেষ
হয়েছে।
আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন এই জাহাজটি সমুদ্র উপকূলীয় এবং অভ্যন্তরীণ জলসীমায় ব্যবহারের জন্য এখন সম্পূর্ণ প্রস্তুত। নির্মাণ সংশ্লিষ্ট খুলনা শিপইয়ার্ডের এক কর্মকর্তা জানান, জাহাজটির গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ২৩ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ৩৭ মাইল)।
এটি ৫০ দশমিক ৪ মিটার লম্বা ও ৭ দশমিক ৫ মিটার চওড়া। পানির নিচে এর গভীরতা থাকবে ৪ দশমিক ১ মিটার। যুদ্ধজাহাজটিতে প্রতিপক্ষের বিমান ও জাহাজ বিধ্বংসী ৩৭ মিলিমিটারের দুটি কামান ও শুধু বিমান বিধ্বংসী ২৫ মিলিমিটারের আরও দুটি কামান থাকবে। এর ওজন হবে প্রায় ৭৫০ টন।
আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন এই জাহাজটি সমুদ্র উপকূলীয় এবং অভ্যন্তরীণ জলসীমায় ব্যবহারের জন্য এখন সম্পূর্ণ প্রস্তুত। নির্মাণ সংশ্লিষ্ট খুলনা শিপইয়ার্ডের এক কর্মকর্তা জানান, জাহাজটির গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ২৩ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ৩৭ মাইল)।
এটি ৫০ দশমিক ৪ মিটার লম্বা ও ৭ দশমিক ৫ মিটার চওড়া। পানির নিচে এর গভীরতা থাকবে ৪ দশমিক ১ মিটার। যুদ্ধজাহাজটিতে প্রতিপক্ষের বিমান ও জাহাজ বিধ্বংসী ৩৭ মিলিমিটারের দুটি কামান ও শুধু বিমান বিধ্বংসী ২৫ মিলিমিটারের আরও দুটি কামান থাকবে। এর ওজন হবে প্রায় ৭৫০ টন।
খুলনা শিপইয়ার্ডের কর্মকর্তারা জানান, দেশে এই
প্রথমবারের মতো কোন যুদ্ধ
জাহাজ নির্মাণ সম্ভব হয়েছে।
দেশের অভ্যন্তরে এ ধরনের যুদ্ধ
জাহাজ নির্মানের ফলে বিপুল পরিমাণ
বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা
সম্ভব হয়।
প্রাইম নিউজ হতে
সংগৃহীত ।
No comments:
Post a Comment